1. ctgnews16@gmail.com : ctgnewsbd : Nurul Absar Ansary
  2. banglahost.net@gmail.com : rahad :
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের নতুন ভিসির সংক্ষিপ্ত জীবনী - Ctg News BD
মঙ্গলবার, ১৮ মার্চ ২০২৫, ০৮:০৯ অপরাহ্ন
ঘোষনা
লালবাগে কারখানায় ঢুকে সন্ত্রাসী হামলা, আহত ২ কর্ণফুলীর বাসিন্দা আনোয়ারের বসতঘরের পাকা দেওয়ালে আস্তর দিতে বাধাদানসহ চলাচলের রাস্তা কেটে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টির অভিযোগ সম্পাদক-সাংবাদিক-মুক্তিযোদ্ধা মইনুদ্দীন কাদেরী শওকতের সংক্ষিপ্ত জীবনী অন্ধদের ঘাড়ে চেপে প্রকাশ্যে আসছে হাসিনার দোসররা গাড়ী ছিনতাইয়ের অভিযোগে রুবেল- মিজান- রিপনের বিরুদ্ধে চান্দগাঁও থানায় অভিযোগ ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশনের দুর্নীতি আড়াল করতে বঙ্গবন্ধু প্রকৌশলী পরিষদ নেতাদের কুটকৌশল চট্টগ্রামে সাড়ে ৭ লাখ টাকার অবৈধ বিদেশি সিগারেটসহ যুবক গ্রেপ্তার অক্সিজেনে মসজিদের মুতাওয়াল্লীর কাছে চাঁদা দাবি ও প্রাণ নাশের হুমকির প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন জিয়াউর রহমানের ৮৯তম জন্মবার্ষিকীতে আইইবির শ্রদ্ধা নিবেদন লক্ষ্মীপুরে রাজনৈতিক প্রতিহিংসার বলি আলমগীর

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের নতুন ভিসির সংক্ষিপ্ত জীবনী

কামরুল আহসান চৌধুরী
  • আপডেট টাইম : শুক্রবার, ১ নভেম্বর, ২০২৪
  • ৫৬৮ বার পঠিত

সরকারী চাকুরীতে কোটার কারণে মেধাবীরা বৈষম্যের শিকার হয়ে বঞ্চিত ছিলেন। কোটা প্রথা বাতিল করে মেধার ভিত্তিতে চাকুরী পাওয়ার জন্য গত ১৫ই জুলাই, ২০২৪ ইং ছাত্র আন্দোলন শুরু হয়। এই আন্দোলনে বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজী বিভাগের ছাত্র আবু সাইদ পুলিশের গুলিতে শাহাদাত বরণ করলে, সারাদেশে আন্দোলন বেগবান হয়। সরকারী চাকুরীর কোটা বাতিলের আন্দোলন রূপ নেয়, সরকার পতনের একদফা আন্দোলনে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রদের পাশাপাশি বিভিন্ন বেসরকারী প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র-শিক্ষক, অভিভাবক ও সাধারণ জনগণ আন্দোলনে যোগ দেন। ছাত্র জনতার গণ-অভ্যুত্থানে ৫ই আগস্ট স্বৈরাচারী হাসিনা সরকারের পতন হয়। ঐ আন্দোলনে ছাত্র আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া, মোঃ নাহিদ ইসলাম, শারজিস আলম, হাসনাত আব্দুল্লাহ, আবু বাকের মজুমদার, মাহিন সরকার, রাফিয়া রেহনুমা হৃদি, আরিফ হোসেন এবং আরও অনেকে সমন্বয়ক হিসেবে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখেন। ইতিহাসে এই প্রথম একটি তথাকথিত নির্বাচিত সংসদ ও সরকার গণ-অভ্যুত্থানে পরাজিত হয়ে পলায়ন করে। ০৮ই আগস্ট গঠিত হয় নোবেল জয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনুসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার। শুরু হয় সংস্কারের কাজ। সর্বত্র দলীয় বিবেচনায় নিয়োগপ্রাপ্ত অযোগ্যদের অপসারণ ও পদত্যাগ।

 

অযোগ্যদের স্থলে নিয়োগ দেওয়া হয় যোগ্য ও মেধাবীদের।
সে হিসেবে প্রাচ্যের অক্সফোর্ড খ্যাত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ৩০তম ভিসি হিসেবে নিয়োগ পান ড. নিয়াজ আহমদ খান।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি হিসাবে যোগদানের পর তিনি বলেন, শিক্ষকদের দলীয় হওয়ার কোন প্রকার সুযোগ নেই। তিনি মনে করেন প্রত্যেক লোকের একটি রাজনৈতিক বিশ্বাস থাকতে পারে। কিন্তু সেই বিশ্বাস, সেই চিন্তা তাকে প্রভাবিত করতে পারবে না।
ড. খান আরো বলেন, বিশ্ববিদ্যালয় সমাজের প্রতিষ্ঠান, কারো কোনো প্রকার ব্যক্তিগত বা দলীয় প্রতিষ্ঠান নয়। সার্বিকভাবে ও জাতীয় ভাবে ক্যারিয়ার প্ল্যানিং আমাদের নাই। দুর্ভোগের কারণ হলো সংকীর্ণতা, অস্বাভাবিক রাজনীতিকরণ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও শিক্ষা ব্যবস্থা ধ্বংসের কারণ। তারপরও তিনি আশাবাদী যে, বর্তমান পরিস্থিতিতে সেটা কমিয়ে এনে শিক্ষার পরিবেশ ভালো করা সম্ভব।


ভিসির বর্ণাঢ্য জীবনের আংশিক তথ্য তুলে ধরা হলোঃ

ঈর্ষনীয় শিক্ষা জীবনঃ শিক্ষা জীবনে কখনো ২য় না হওয়া অধ্যাপক ড. নিয়াজ আহমদ খান ১৯৮১ সালে চট্টগ্রাম সরকারি গভঃ হাইস্কুল থেকে (কুমিল্লা বোর্ড) মাধ্যমিক পরীক্ষায় (মানবিক বিভাগ) প্রথম শ্রেণিতে প্রথম স্থান অধিকার করেন।১৯৮৩ সালে উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষায় চট্টগ্রাম সরকারি কলেজ থেকে প্রথম শ্রেণিতে প্রথম স্থান অধিকার করেন (কুমিল্লা বোর্ড)। যার কারনে বোর্ড মেডেল এওয়ার্ডপ্রাপ্ত হন। এরপর চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পাবলিক অ্যাডমিনিস্ট্রেশন বিষয়ে স্নাতক (সম্মান) এবং মাস্টার্স ডিগ্রি অর্জন করেন এবং উভয় পরীক্ষাতে প্রথম শ্রেণিতে প্রথম স্থান অর্জন করে শীর্ষ স্থান ধরে রেখে ঈর্ষনীয় ফলাফল করেন। মাষ্টার্সে বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল ফ্যাকাল্টির মধ্যে সর্বোচ্চ মার্ক নিয়ে শীর্ষ স্থান দখল করায়, তাকে গুলমেহের গোল্ড মেডেল পুরষ্কার প্রদান করা হয়।
প্রফেসর খান যুক্তরাজ্যের ওয়েলস ইউনিভার্সিটি থেকে সম্মানসহ পি এইচ ডি ডিগ্রি অর্জন করেন এবং অক্সফোর্ড ইউনিভার্সিটি, সোয়ানসি বিশ্ববিদ্যালয় কলেজ এবং এশিয়ান ইনষ্টিটিউট অব টেকনোলজিতে পোষ্ট ডক্টরাল গবেষণা সম্পাদন করার পাশাপাশি তিনি অসংখ্য প্রফেশনাল কোর্স সম্পন্ন করেন, যা বাংলাদেশের পরিমন্ডলে বেশীরভাগ অধ্যাপকের নাই বললেই চলে। খান সাহেবের পৃথিবীর বিভিন্ন উন্নত রাষ্ট্রে মোটা বেতনের অধ্যাপনার সুযোগ থাকা স্বত্ত্বেও, একমাত্র দেশপ্রেমের কারনে টাকার মোহ তাঁকে আকৃষ্ট করতে পারে নাই। দেশের মাটিতেই তিনি চলে এসেছেন।

পারিবারিক পরিচিতিঃ চট্টগ্রাম জেলা শহর থেকে প্রায় ৬০ কিলোমিটার দক্ষিণে লোহাগাড়া উপজেলার চুনতি ডেপুটি বাজার থেকে পূর্বে চারিদিকে পাহাড়ে ঘেরা চুনতি গ্রামটি। ঐতিহ্য মন্ডিত প্রাচীন শিক্ষিত ও সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে ১৯৬৬ সনের সেপ্টেম্বর মাসে ডেপুটি বংশে ড. নিয়াজ আহমদ খান জন্ম গ্রহণ করেন। খান বাহাদুর নাসির উদ্দিন খান অবিভক্ত ভারতের ডেপুটি ম্যাজিস্ট্রেট ও ডেপুটি কালেক্টর।তার দৌহিত্র মরহুম কবির উদ্দিন আহমদ খান বি.এ (অনার্স) এম.এ (ইংরেজি) জেলা ম্যাজিস্ট্রেট, তাহার পিতা মরহুম তৈয়ব উল্লাহ খান নাসির উদ্দিন ডেপুটির ছোট ছেলে, তৈয়ব উল্লাহ খান পুলিশ ইনন্সপেক্টর ছিলেন। মরহুম কবির উদ্দিন আহমদ খান ডেপুটির ১৪ সন্তানের মধ্যে মরহুম ড. শফিক আহমদ খান ৬ষ্ঠ সন্তান,বি.এস.সি (অনার্স) এম.এস.সি প্রথম শ্রেণিতে প্রথম (বায়োকেমিস্ট্রি)। জনাব শফিক আহমদ খানের ৪ ছেলে ১ মেয়ের মধ্যে ড. নিয়াজ আহমদ খান প্রথম।


ড. শফিক আহমদ খান ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে কিছুদিন অধ্যাপনা করার পর পরবর্তীতে বিসিএস (বন) ক্যাডারে এসিএফ পদে চাকুরি নেন এবং তিনি বন সংরক্ষক থাকাবস্থায় চাকুরিকালীন সময়ে ইন্তেকাল করেন। জনাব খান সাহেবের পরিবারটি চুনতি এলাকার ডেপুটি বাড়ি হিসেবে বিখ্যাত।


কর্ণেল আরশাদ আহমদ খান, সাবেক পরিচালক, আনসার ও ভিডিপি, ড. নিয়াজ আহমদ খান সাহেবের চাচা, অন্যান্যদের মধ্যে ডেপুটি পরিবারে অসংখ্য ডাক্তার, প্রকৌশলী, আইনজীবি, অধ্যাপক, জেলা ও দায়রা জজ, বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে কর্মরত। সংক্ষিপ্ত পরিচয়ের মধ্যে ইসলামের ইতিহাসের পন্ডিত অধ্যাপক মরহুম ড. মঈন উদ্দিন আহমদ খান, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়, ৫২ এর ভাষা আন্দোলনের ভাষা সৈনিক, বিশিষ্ট রাজনীতিবিদ এডভোকেট মরহুম ফরমান উল্লাহ খান, লোহাগাড়া উপজেলার সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান বিশিষ্ট রাজনীতিবিদ, সুপ্রিম কোর্টের এডভোকেট ফরিদ উদ্দিন খান বর্তমানে ডেপুটি এটর্নি জেনারেল। চট্টগ্রাম ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজির অধ্যাপক আমির মোহাম্মদ খান বিএ (অনার্স) এমএ, এই পরিবারের সন্তান। বাংলার অধ্যাপক মোহাম্মদ শাহেদ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক এবং সাবেক ডিজি বাংলা একাডেমী জনাব খান সাহেবের আপন ফুফাত ভাই।
বিখ্যাত সাহিত্যিক ও কবি সুফিয়া কামালের স্বামী লেখক ও অনুবাদক মরহুম কামাল উদ্দিন খান উনার ছোট দাদা, চুনতি সরকারি মহিলা কলেজের অধ্যক্ষ (অব:প্রাপ্ত) আলহাজ আমিন আহমদ খান প্রকাশ জুনু মিয়া তাঁর ছোট চাচা।

 

  • কর্ম জীবনঃ ড. নিয়াজ আহমদ খান ২৬ আগস্ট ২০২৪ ইং তারিখ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ৩০ তম উপচার্য হিসাবে নিয়োগ পেলেন। এর পূর্বে ২০০৬ সাল হতে তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উন্নয়ন অধ্যায়ন বিভাগের জৈষ্ঠ্য অধ্যাপক ও সাবেক বিভাগীয় প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। পাশাপাশি তিনি ইন্ডিপেনডেন্ট ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ (আই ইউ বি) এর উপচার্য হিসাবে দায়িত্ব পালন করেন। তাঁর কর্ম জীবন ও শিক্ষা অভিজ্ঞতা গবেষনা ও প্রয়োগিক উন্নয়ন ব্যবস্থাপনা এই দু’টি ধারায় সমৃদ্ধ। তিনি বিশ্বের অন্যতম প্রধান ও খ্যাতনামা পরিবেশবাদী সংগঠন ইন্টারন্যাশনাল ইউনিয়ন ফর কনজারভেশন অব নেচার (আই ইউ সি এন) এর বাংলাদেশ দপ্তরের প্রধান দেশীয় প্রতিনিধি ছিলেন। তিনি এর পূর্বেও উন্নয়ন ও পরিবেশ ব্যবস্থাপনায় গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন করেছেন। যেমন ইউএনডিপি বাংলাদেশের সিনিয়র প্রোগ্রাম কো-অডিনেটর (পার্বত্য চট্টগ্রাম), এশিয়ান উন্নয়ন ব্যাংক এডিপিবি-র বন ও প্রাকৃতিক সম্পদ ব্যবস্থাপনা বিশেষজ্ঞ এবং বিকেএসএফ এর অপারেশন ম্যানেজার হিসাবে দায়িত্ব পালন করেন। বড় ধরণের প্রকল্প প্রণয়ন, বাস্তবায়ন ও মূল্যায়নের ব্যবস্থাপনায় ড. খানের অসাধারণ জ্ঞান রয়েছে। কারন তিনি অধ্যাপনা ছাড়াও জাতিসংঘ এশিয়ান ডেভলপমেন্ট ব্যাংক (এডিপিবি) আমেরিকান উন্নয়ন সংস্থা যুক্তরাজ্য সরকারের বিভিন্ন কর্মসূচীতে উপদেষ্টা ও পরামর্শকের দায়িত্ব পালন করেন। ড. খান সাহেব ১৭০টিরও বেশী গবেষনামূলক প্রবন্ধের রচয়িতা। অধ্যাপনা জীবনে তিনি নিয়মিতভাবে সরকারের উচ্চ পর্যায়ের ও নাগরিক সমাজের বিভিন্ন কমিটি এবং প্রতিষ্ঠান পরিচালনা পরিষদের সদস্য হিসেবে পরিবেশ ও টেকসই উন্নয়নের সরব ভূমিকা রেখেছেন। এছাড়াও তিনি বিশেষজ্ঞ প্রশিক্ষক গবেষনা নির্দেশক ও শিক্ষা উপদেষ্টা হিসেবে প্রধান জাতীয় প্রতিষ্ঠান সমূহ যেমন-ন্যাশনাল ডিফেন্স কলেজ, বাংলাদেশ লোক প্রশাসন প্রশিক্ষণ কেন্দ্র, পরিকল্পনা ও উন্নয়ন একাডেমী, ফরেন সার্ভিস একাডেমী, সিভিল সার্ভিস একাডেমী, বাংলাদেশ আর্মি আর্টিলারি সেন্টার এন্ড স্কুল এবং বাংলাদেশ আনসার ও ভিডিপি একাডেমীতে নিয়মিত দায়িত্ব পালন করেছেন। শিক্ষা ও গবেষনা ক্ষেত্রে তিনি অক্সফোর্ড ইউনিভার্সিটির কুইন এলিজাবেথ হাউজে দক্ষিণ এশিয়ান ফেলো ওয়েলস ইউনিভার্সিটি রিসার্চ ফেলো, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের লোক প্রশাসন বিভাগের সাবেক অধ্যাপক এবং থাইল্যান্ডের এশিয়ান ইনষ্টিটিউট অব টেকনোলজি এশিয়া রিসার্চ ফেলোর দায়িত্ব পালন করেন।

  • একজন সিনিয়র বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রফেসর হিসেবে বাংলাদেশ যুক্তরাজ্য এবং থাইল্যান্ডের বিভিন্ন পোষ্ট গ্রাজুয়েটট বিশ্ববিদ্যালয় স্যোসাল সায়েন্স, পরিবেশ প্রভৃতি গবেষনা তার অধ্যাপনা করার দীর্ঘ ২৫ বছরের অধিক অভিজ্ঞতা রয়েছে। মিশরে অবস্থিত ইউনিভার্সিটি অব কায়রোতে বিশেষ পরিদর্শন গবেষক হিসেবে একজন সম্মানিত ব্যক্তির মর্যাদা লাভ করেন।
    ৪ ভাই ১ বোনের মধ্যে জনাব খান সাহেব প্রথম সন্তান। দ্বিতীয় ভাই নাফিজ আহমদ যান লেফটেনেন্ট কমান্ডার বাংলাদেশ নেভী (অব:) বর্তমানে ইতালির রাজধাম এফএওতে কর্মরত। তৃতীয় ভাই শাহনুর আহমদ খান সুইডেন প্রবাসী। চতুর্থ ভাই জাহিদ আদনান খান, অফিসার, ব্র্যাক ব্যাংক। একমাত্র বোন রেহনোমা শাহনাজ জুয়োলজির মাষ্টার্স, বর্তমান আমেরিকা প্রবাসী। ব্যক্তি জীবনে ড. খান সাহেব বিবাহিত, একমাত্র কন্যা ফাতিহা মুনজারিন খান ছিদ্দিকা, ইনডিপেনডেন্ট ইউনিভার্সিটিতে অধ্যয়নরত।
    ছাত্র জনতার গণ অভ্যুত্থানের কারণেই হয়তো এমন মেধাবী অধ্যাপক ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি হিসেবে নিয়োগ পাবার সৌভাগ্য অর্জন করেছেন। আশা করা যায়, নবাগত ভিসি দল মতের উর্ধ্বে উঠে প্রশাসনিক দায়িত্ব পালন করে, শিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ বজায় রাখবেন।

নিউজটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো খবর..
এই ওয়েবসাইটের লেখা ও ছবি অনুমতি ছাড়া অন্য কোথাও প্রকাশ করা সম্পূর্ণ বেআইনি।
Theme Customized BY WooHostBD