1. ctgnews16@gmail.com : ctgnewsbd : Nurul Absar Ansary
  2. banglahost.net@gmail.com : rahad :
লন্ডন প্রবাসী অনিম ইকবালকে লন্ডনে অবস্থান করাকালীন সময়ে ভাংচুর মামলার আসামী করায়, মামলার বাদীকে গ্রেফতারের আহ্বান - Ctg News BD
বৃহস্পতিবার, ২৩ জানুয়ারী ২০২৫, ০৫:১৯ অপরাহ্ন
ঘোষনা
চট্টগ্রামে সাড়ে ৭ লাখ টাকার অবৈধ বিদেশি সিগারেটসহ যুবক গ্রেপ্তার অক্সিজেনে মসজিদের মুতাওয়াল্লীর কাছে চাঁদা দাবি ও প্রাণ নাশের হুমকির প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন জিয়াউর রহমানের ৮৯তম জন্মবার্ষিকীতে আইইবির শ্রদ্ধা নিবেদন লক্ষ্মীপুরে রাজনৈতিক প্রতিহিংসার বলি আলমগীর লন্ডন প্রবাসী অনিম ইকবালকে লন্ডনে অবস্থান করাকালীন সময়ে ভাংচুর মামলার আসামী করায়, মামলার বাদীকে গ্রেফতারের আহ্বান সাজাপ্রাপ্ত আসামী মোঃ ইছহাক তালুকদারকে গ্রেফতার করা হোক সঙ্গীত গুরুর সুবিনয় রায়ের ১০৩ তম জন্মবার্ষিকী সিটিজি নিউজ এর প্রকাশক ও সস্পাদককে হুমকীর বিষয়ে সিএমপির কোতোয়ালী থানায় ডায়রী চট্টগ্রামে বিএনপির দুপক্ষের দফায় দফায় সংঘর্ষ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের নতুন ভিসির সংক্ষিপ্ত জীবনী

লন্ডন প্রবাসী অনিম ইকবালকে লন্ডনে অবস্থান করাকালীন সময়ে ভাংচুর মামলার আসামী করায়, মামলার বাদীকে গ্রেফতারের আহ্বান

রিপোর্টারের নাম
  • আপডেট টাইম : রবিবার, ১ ডিসেম্বর, ২০২৪
  • ২৪৫ বার পঠিত

অনিমসহ বিভিন্ন নিরীহ লোককে ফাঁসানো কে এই বাড়ীঘর ভাংচুর মামলার বাদী নুরুল আজগর!  

চট্টগ্রামের রাউজানে মোঃ মুছার মৃত্যুর ঘটনায় মুছার ২ ভাই ০২ মামলা দায়ের করেন। কয়েকমাস পর মুছার শ্বশুর উক্ত ঘটনার রেশ টেনে বাড়ীঘর ভাংচুরের মামলা করেন। উক্ত মামলায়  কয়েকজন নিরীহ মানুষকে আসামী করায়, এলাকাবাসী ক্ষোভ প্রকাশ করেন এবং অনতিবিলম্বে উক্ত মামলার বাদী মৃত মোঃ মুছার শ্বশুর উপরোক্ত নুরুল আজগর, মামলার সাক্ষী ও ইন্ধন দাতাদেরকে দ্রুত আইনের আওতায় আনার আহ্বান জানান।

চট্টগ্রামের রাউজান থানাধীন ঢেউয়া হাজী পাড়ার বাসিন্দা মোঃ মুছার মৃত্যুকে কেন্দ্র মুছার বড় ভাই মোঃ ইউসুফ রাউজান থানায় এবং মুছার ছোট ভাই মোঃ মনিরুল ইসলাম প্রকাশ সোহেল আদালতে ও মুছার শ্বসুড় নুরুল আজগর উক্ত ঘটনার রেশিও টেনে ১৫ মার্চ ২৪ ইংরেজীর ঘটনা উল্লেখে স্থানীয় রাউজান থানায় গত ১৯ নভেম্বর ২৪ ইং তারিখে আরেকটি মামলা দায়ের করিয়া কিছু নিরীহ লোককে হয়রানী করার অভিযোগ উঠে। মুছার ২ ভাইয়ের ২টি এবং মুছার শ্বসুড়ের ১টিসহ ৩টি মামলাকে কেন্দ্র করে ভুক্তভোগীরা ক্ষোভ প্রকাশ করেন এবং এসব মামলাবাজদের বিরুদ্ধে সামাজিক প্রতিরোধের আহ্বান জানান। উক্ত মামলায় বর্ণিত ঘটনাকে কেন্দ্র করে এলাকায় মিশ্র প্রতিক্রিয়া দেখা দেয়।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কয়েকজন স্থানীয় লোক জানায় যে, রাউজান থানাধীন রাউজান পৌরসভাস্থ ৮নং ওয়ার্ড ঢেউয়া হাজী পাড়া জামে মসজিদে জুন্মার নামাজ শেষে মোঃ মুছা বাহির হওয়ার সময় মসজিদের গেইটে কতিপয় লোকজনের সহিত কথা কাটাকাটি হয়। কথা কাটাকাটির এক পর্যায়ে মোঃ মুছা হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়লে, স্থানীয় কয়েকজন লোক তাকে দ্রুত উপজেলা রাউজান স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে, কর্তব্যরত চিকিৎসক তাহার পরীক্ষা নিরীক্ষা করে “হৃদযন্ত্রের ক্রিয়া” বন্ধ হয়ে মৃত্যু হয়েছে এবং মৃতের শরীরে বাহ্যিক কোন আঘাতের চিহ্ন নাই মর্মে জানায়। তৎপর রাউজান থানার পুলিশ হাসপাতালে এসে মৃতের সুরতহাল প্রস্তুত করতঃ মৃতদেহ ময়না তদন্তের জন্য চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে প্রেরন করেন। মৃতের ময়না তদন্ত ও ধর্মীয় মোতাবেক মৃত দেহের দাফন-কাফন শেষে রাউজান থানায় এসে মৃত মোঃ মুছার বড় ভাই, উপরোক্ত তথ্যাদির আলোকে ১৭/২/২০২৪ ইং তারিখে মোঃ মুছার মৃত্যুর সংবাদ প্রদান করেন। যাহা রাউজান থানার অপমৃত্যু মামলা নং-০৩, তাং-১৭/২/২৪ ইং মুলে রুজু করা হয়।
উক্ত মামলার পর গত ১৩/৩/২৪ ইং তারিখে একই মৃত্যুর ঘটনায় মোঃ মুছার ছোট ভাই মোঃ মনিরুল ইসলাাম প্রঃ সোহেল বাদী হইয়া মোঃ শাহজাহান ইকবাল, নাজিম উদ্দিন, মনিরুল ইসলাম, আবদুল লতিফ, সাইফুদ্দিন বাবর, মোঃ আবুল কাশেম, নুরুল আলম, মোঃ জসিম উদ্দিন হিরু, নাছির উদ্দিন, মোঃ আলমগীর, জিয়া উদ্দিন বাবলু, মঈন উদ্দিন, মোঃ হায়দার, মোঃ জাহাঙ্গীর আলমসহ ৭/৮ জন অজ্ঞাতনামা ব্যক্তিকে আসামী করিয়া ১৬/২/২৪ ইং তারিখ দুপুর অনুমান ১.৪৫ ঘটিকার ঘটনা উল্লেখে, রাউজান থানাধীন ঢেউয়া হাজী পাড়া জামে মসজিদের সামনে বজলুর সড়কের উপর ঘটনা দেখিয়ে, ১৪৩/১৪৭/৩৪১/৩০২/ ১০৯/৩৪ দঃ বিধিতে আদালতে আবারো মামলা দায়ের করেন, যার নং ১০৯/২৪ হয় । উক্ত মামলার বাদী ১৩/৩/২৪ ইং তারিখে আদালতে তার জবানবন্দিতে উল্ল্যেখ করেন যে “মোঃ শাহজাহান ইকবালসহ অভিযুক্ত মোট ১৪ জনসহ অজ্ঞাতনামা ৭/৮ জন বিগত ১৬/০২/২৪ খ্রিঃ তারিখ অভিযুক্তরা আমার ভাইকে মসজিদ থেকে বের হয়ে যাওয়ার সময় আক্রমন করে হত্যা করে। ভিকটিম আমার ভাই। তিনি প্রবাসী ছিলেন। থানায় যাই মামলা নেয় নাই।”
উক্ত মামলার প্রেক্ষিতে আদালত “নালিশী দরখাস্তে বর্ণিত ঘটনাটি রাউজান থানাধীন এলাকায় সংগঠিত হয়েছে কিনা, হয়ে থাকলে উক্ত ঘটনার প্রেক্ষিতে রাউজান থানায় কোন নিয়মিত মামলা রেকর্ড/ রুজু করা হয়েছে কিনা, এ সংক্রান্তে যাচাই করে আগামী (৯/৪/২৪ ইং) ধার্য্য তারিখের মধ্যে অত্র আদালতে একটি প্রতিবেদন দাখিল করার জন্য ওসি রাউজান থানা, চট্টগ্রাম” কে নির্দেশ প্রদান করেন।
তৎপ্রেক্ষিতে উক্ত থানার এস আই (নিঃ) জয়নাল আবেদীন ৩০/০৩/২০২৪ ইং তারিখে “নালিশী দরখাস্তে বর্ণিত ঘটনাটি রাউজান থানাধীন, রাউজান পৌরসভার, ০৮নং ওয়াডস্থ, ঢেউয়া হাজী পাড়া জামে মসজিদের সামনে হাফেজ বজলুর রহমান সড়কে সংঘটিত হয়। উক্ত ঘটনা সংক্রান্তে ভিকটিম মুছা এবং সূত্রে বর্ণিত সি আর মামলার বাদী মোঃ মনিরুল ইসলাম প্রকাশ সোহেল এর বড়ভাই মোঃ ইউসুপ (৫৫), পিতা-মৃত কবির আহম্মদ, মাতা- মৃত সকিনা বেগস, সাং- ঢেউয়া হাজী পাড়া, ০৮ নং ওয়ার্ড, রাউজান পৌরসভা, থানাঃ রাউজান, জেলাঃ চট্টগ্রাম বাদী হয়ে রাউজান থানায় মৃত্যুর সংবাদ প্রদানের প্রেক্ষিতে রাউজান থানার আপমৃত্যু মামলা নং- ৩, তাং-১৭/০২/২০২৪ ইং রুজু হয়। ময়না তদন্ত রিপোর্ট পর্যালোচনায় মৃত্যু সংক্রান্তে কোন অস্বাভাবিক উল্লেখ নাই।

“রাউজান থানা পুলিশ আদালতে উক্তরুপ প্রতিবেদন দাখিলের পর, মৃত মোঃ মুছার আত্নীয় স্বজন আবারো মামলা করে, হয়রানী করার হুমকী প্রদান করে, বিভিন্ন নীরিহ লোকজন হইতে অনৈতিক সুবিধা আদায়ের চেষ্টা করিলে, উপরোক্ত সি আর মামলা নং ১০৯/২৪ এর ১৩নং আসামী- মহিউদ্দিন জামাল হায়দার বাদী হইয়া সাধারন ডায়রী করিলে, উক্ত বিষয়ে পত্রিকায় বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ প্রকাশ/ প্রচার হয়। উক্ত ডায়রীতে মৃত মোঃ মুছার ভাই দানু মিয়ার পুত্র মোহাম্মদ রুবায়েতসহ মোট ১১ জনকে আসামী করা হয়। উক্ত ডায়রীতে স্পষ্টভাবে উল্লেখ আছে যে, ভায়রীতে বর্ণিত উপরোক্ত লোকজন কিংবা তাদের দলীয় লোকজন যেকোন সময় যেকোন উপায়ে (ঢেউয়া হাজী পাড়া জামে) মসজিদ কিংবা মসজিদের মোতাওয়াল্লী কিংবা মসজিদ কমিটির সদস্যদের ক্ষতি করিতে পারে”। উল্লেখ্য যে, ডায়রীর বাদী মহিউদ্দিন জামাল হায়দার উক্ত মসজিদের ওয়াকফ প্রশাসন কর্তৃক নিযুক্তীয় যুগ্ম অফিসিয়াল মোতোওয়াল্লী এবং উপরোক্ত মুছার ছোট ভাই মোঃ মনিরুল ইসলাম প্রকাশ সোহেল এর দায়েরকৃত সি আর মামলা নং-১০৯/২৪ এর ১৩ নং আসামী। আরেকজন যুগ্ন অফিসিয়েল মোতাওয়াল্লী হলেন শাহজাহান ইকবাল, যিনি উক্ত মামলার ১নং আসামী।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এলাকার কয়েকজন ব্যক্তি জানান যে, মৃত মোঃ মুছার আত্মীয় স্বজন মুছার স্বাভাবিক মৃত্যুকে কেন্দ্র করিয়া ঢেউয়া হাজী পাড়া জামে মসজিদের সম্পত্তি আত্মসাৎ করার হীন উদ্দেশ্যে বাংলাদেশ ওয়াকফ প্রশাসক কর্তৃক নিযুক্তীয় মসজিদের ০২জন যুগ্ম অফিসিয়াল মুতোওয়াল্লী এবং কয়েকজন এলাকার নিরীহ ব্যাক্তিদেরকে পূর্ব শত্রুতার জের ধরে শুধুমাত্র হয়রানী করার কুউদ্দেশ্যে একেক সময় একেক জন বাদী হয়ে মামলা দায়েরসহ বিভিন্ন ভাবে হয়রানী করিতেছে। এমনকি মৃত মোঃ মুছার শ্বসুড় নুরুল আজগরও বাদী হয়ে
(মৃত মোঃ মুছার ঘটনার রেশিও টেনে) গত ১৫/৩/২০২৪ খ্রিঃ সকাল ১১.৩০ ও বিকাল ১৫:০০ ঘটিকার ঘটনা উল্লেখে গত ১৯/১১/২৪ইং তারিখ আবারো রাউজান থানায় মামলা দায়ের করে, যাহার নং-১৬, তাং ১৯/১১/২০২৪ইং, ধারা-১৪৩/৪৪৭/৪৪৮/১০৯/১১৪/७२७/७৪२/७০৭/७৭৯/৪২৭/৫০৬ (২) দঃবিঃ ।
উক্ত মামলার ২নং আসামী শাহজাহান ইকবাল, যিনি ঢেউয়া হাজী পাড়া জামে মসজিদ এর যুগ্ন অফিসিয়াল মোতাওয়াল্লী এবং ব্যবসায়ী। তিনি জানান যে, রাউজান থানার মামলা নং- ১৬ (১১) ২৪- এ বর্ণিত ঘটনার তারিখ ও সময়ে তিনি ঢাকায় অবস্থান করছিলেন। উক্ত মসজিদের অপর অফিসিয়াল যুগ্ন মোতাওয়ালী উক্ত মামলার ১৬নং আসামী জামাল হায়দার জানান যে, উক্ত মামলায় বর্ণিত ঘটনার তারিখ ও সময়ে তিনি ও তার ছোট ভাই অত্র মামলার ২৩নং আসামী আলী হায়দার ব্যক্তিগত কাজে কক্সবাজারে অবস্থান করছিলেন। ইতিপূর্বে দায়ের করা জামাল হায়দারের ডায়রীর ১নং আসামী এস এম আসাদ উল্ল্যাহর অর্থায়ন ও ইন্ধনে ভিকটিম মোঃ মুছার শ্বশুড় রাউজান থানায় ১৯ নভেম্বর ২৪ ইং এজাহার দায়ের করেন, যাহাতে উক্ত আসাদ উল্ল্যাহকে ২নং সাক্ষী রাখেন। উপরোক্ত ০৩ জনই তৎমর্মে উক্ত তারিখের ভ্রমনের টিকেট এবং জামাল হায়দার তার দায়েরকৃত ডায়রীর কপি প্রদর্শন করেন। উক্ত মামলার ৭নং আসামী সাইফুদ্দিন বাবর জানান যে, তিনি পেশায় ড্রাইভার। গত ১৩/৩/২৪ ইং তারিখে চট্টমেট্টো গ ১৩-৯৮০০ নম্বরের কার যোগে রাউজান প্রেস ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক ও দৈনিক আমাদের সময় পত্রিকার রাউজান প্রতিনিধি মো. হাবিবুর রহমানসহ তার স্ত্রী ও ২ সন্তানকে নিয়ে পর্যটন নগরী কক্সবাজার গিয়ে, ভ্রমন শেষে গত ১৭/৩/২৪ ইং রাত ১০:০০ ঘটিকায় চট্টগ্রাম ফিরে আসেন। তৎমর্মে ভ্রমনকারী মো. হাবিবুর রহমান স্বাক্ষরিত ১৮/৩/২০২৪ ইং তারিখের একখানা প্রত্যয়ন পত্র ও তার ড্রাইভার লাইসেন্স প্রদর্শন করেন। উক্ত মামলার ২২নং আসামী মোঃ হুমায়ন কবির জানান যে, তিনি কয়েক বৎসর যাবৎ শারীরিক অসুস্থতা জনিত এবং প্রতিবন্ধিতার কারণে স্থায়ীভাবে ঢাকায় অবস্থান করেন। তৎমর্মে ২৪.১০.২০২০ ইং তারিখে “ডিসএ্যাবল্ড রিহাবিলিটেশন এন্ড রিসার্চ এসোসিয়েশন (DRRA), ঢাকা কর্তৃপক্ষ কর্তৃক প্রদেয় রেজিস্ট্রেশনের কার্ড প্রদর্শন করেন। উক্ত প্রতিষ্ঠান হচ্ছে “প্রতিবন্ধি ব্যক্তির একীভূত স্বাস্থ্য ও পুনর্বাসন সেবা সম্প্রসারণ প্রকল্প”। তাছাড়াও উক্ত আসামী ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব নিউরোসায়েন্স ও হাসপাতাল, শের-ই-বাংলা নগর, ঢাকা, বাংলাদেশে কর্মরত চিকিৎসকের চিকিৎসাপত্র প্রদর্শন করেন, যার ক্রমিক নং- ২৩২০৫৭২৪, তাং- ২০/৬/২৩ইং। চিকিৎসক হলেন ডাঃ ফরিদা খাতুন ছবি, সহযোগী অধ্যাপক- ফিজিক্যাল মেডিসিন এন্ড রিহার্সলিটেশন ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব নিউরোসায়েন্সেস ও হাসপাতাল। উক্ত হাসপাতাল ছাড়াও উক্ত আসামী ২৬/৮/২৪ইং তাং আশুলিয়া নারী ও শিশু হাসপাতালে চিকিৎসা গ্রহনের কাগজপত্রও প্রদর্শন করেন। এই আসামী মামলায় বর্ণিত ঘটনার তাং ও সময়ে ঢাকায় কোথায় অবস্থান করছিলেন, তাহারও ডকুমেন্ট প্রদর্শন করেন, যাহা তার নিরাপত্তার স্বার্থে প্রকাশ না করার অনুরোধ করেন। উক্ত মামলার ২৪নং আসামী অনিম ইকবাল জানান যে, তিনি লন্ডন প্রবাসী। তিনিও মামলায় বর্ণিত ঘটনার তারিখ ও সময়ে বাংলাদেশেও ছিলেন না, যাহার প্রমান ইমেগ্রেশন কর্তৃপক্ষের কাছেও রক্ষিত আছে। শুধুমাত্র তার পরিবারের সাথে পূর্ব শত্রুতার জের ধরে মামলায় বর্ণিত ঘটনার তারিখ ও সময়ে লন্ডনে অবস্থান করার পরেও, তাকে অত্র মামলায় হয়রানীর উদ্দেশ্যে আসামী করেছে। তিনি রেমিটেন্স যোদ্ধা হিসেবে বাংলাদেশ সরকারের নিকট এহেন বেআইনী ভাবে মিথ্যা মামলায় জড়িত করায়, মামলার বাদী, সাক্ষীসহ তাদের ইন্ধন দাতাদের বিচার প্রার্থনা করেন। অত্র মামলার আরো কয়েকজন আসামী ঘটনার তারিখ ও সময়ে ঘটনাস্থলে ছিলেন না মর্মে জানান। তারা যথাসময়ে আদালতে তাদের ডকুমেন্টস প্রদর্শন করিবে মর্মে জানান। ভূক্তভোগীরা উপরোক্ত বিষয়ের আলোকে মৃত মোঃ মুছার শ্বসুড় নুরুল আজগরের রাউজান থানায় দায়েরকৃত অত্র মামলাটি সরজমিনে তদন্ত পূর্বক, মিথ্যা মামলার বাদী নূরুল আজগর, পিং- মৃত ফজল বারেক, সাং-ফতেপুর, ডাক-মদনহাট, থানা-হাটহাজারী, মোবাঃ নংー ০১৮১৫-৭৯১৬৬৫-সহ উক্ত মামলায় বর্ণিত সাক্ষী এবং তাদের ইন্ধনদাতাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্খ গ্রহণের জন্য, স্থানীয় রাউজান থানা, উপজেলা প্রশাসনসহ অপরাপর সংশ্লিষ্ট প্রশাসনের নিকট আবেদন জানান এবং মানবাধিকার সংস্থাগুলোর সুদৃষ্টি কামনা করেন | অনুসন্ধানে জানা যায় যে, গত ০৪/১০/২৪ ইং তারিখে মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা আদালতের নির্দেশে রাউজান থানার অপমৃত্যু মামলা নং ৩ এর চুড়ান্ত প্রতিবেদন দাখিল করায়, মো: মুছার শ্বশুড় ক্ষুদ্ধ হইয়া ১৯ নভেম্বর ২৪ খ্রী: রাউজান থানায় এজাহার দায়ের করিলে, থানা কর্তৃপক্ষ তাহা মামলা নং ১৬ হিসেবে রেকর্ড করেন। মামলার বাদীকে উপরোক্ত বিষয়ে প্রশ্ন করিলে, তিনি নিশ্চুপ।

নিউজটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো খবর..
এই ওয়েবসাইটের লেখা ও ছবি অনুমতি ছাড়া অন্য কোথাও প্রকাশ করা সম্পূর্ণ বেআইনি।
Theme Customized BY WooHostBD