বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনে সহযোগিতাকারীদেরকে শ্রদ্ধাভরে স্বরণ করা প্রয়োজনঃ- ছাত্র আন্দলোনের চুড়ান্ত রুপ দিয়ে যারা সফলতা এনে দিলেন, তাদের মধ্যে যে দুই জন চৌকস অফিসার ছিলেন তাদেরকে ছাত্রসমাজসহ সচেতন মহল আজীবন স্বরণ করবেন, মনে করি।
আন্দোলনের ক্লান্তিলগ্নে ছাত্র-ছাত্রীরা যখন আন্দোলন করে বিভিন্ন ভাবে অন্যায়ের শিকার হচ্ছিলেন এবং কোনো ভরসা খুজে পাচ্ছিলেন না, তখনি বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর কতেক দেশপ্রেমিক কর্মকর্তাগন তাদের আশ্বস্ত করেন যে, শিক্ষার্থীদের পাশে তারা থাকবেন এবং সেটা করে দেখিয়েছেন।
০৩রা আগস্ট ২০২৪ খ্রীঃ সেনাবাহিনীর প্রধানের অফিসার্স এড্রেসে সেনাপ্রধানের বক্ত্যব্যের পর পরই জুনিয়ার অফিসারদের পক্ষ হতে প্রশ্ন আহবান করলে, দুই জন চৌকস অফিসার কথা বলার সুযোগ পান এবং ন্যায়ের পক্ষে থেকে দেশের কথা চিন্তা করে নিজের জীবনকে এই দুঃসময়ে বাজি রেখে কথা বলেন, তাদের মধ্যে একজন অফিসার আলী হায়দার পবিত্র কোরআন তেলাওয়াত করে অন্যায়ের বিরুদ্ধে আল্লাহর কাছে প্রাথনা করেন এবং আরেক জন ব্রাহ্মণবাড়িয়া তথা কসবা উপজেলার শাহপুর গ্রামের কৃতি সন্তান (মেজর সাঈফ) তিনি সেনাপ্রধানের নিকট (০৩)টি প্রস্তাব রাখেন যা উনার সহকর্মী’রা ব্যাপকভাবে সমর্থন করেন, যাহা সাধারণ শিক্ষার্থীদের পক্ষে অন্যায়ের বিরুদ্ধে ন্যায়ের পক্ষে জীবনবাজী রাখেন এবং এই আজকের অর্জনের পিছনে অগ্রনী ভূমিকা পালন করেন মর্মে দেশের সচেতন মহল মনে করেন। এই আন্দোলনের সফলতা যেন বৃথা না যায়, সেজন্য দেশপ্রেমিক মানবহিতৈষীদের কাজ করতে হবে।