1. admin@banglawebs.com : banglawebs :
  2. ctgnews16@gmail.com : ctgnewsbd : Nurul Absar Ansary
সিলেটে তেলের খনির সন্ধান, দৈনিক মিলবে ৬০০ ব্যারেল - Ctg News BD
সোমবার, ০৮ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৩:৩১ পূর্বাহ্ন
ঘোষনা
ছয় মাস কারাভোগ শেষে মুক্ত সবুজ, নেতাকর্মীদের মধ্যে স্বস্তি চরলক্ষ্যায় জমি নিয়ে বিরোধে ব্যবসায়ীর ওপর হামলা–চাঁদা দাবির অভিযোগে আদালতে মামলা। কদলপুর আইডিয়াল হাই স্কুলে অনিয়ম–দুর্নীতির অভিযোগের তদন্তের দাবী মানবাধিকার সংস্থার নামে টাকা আত্মসাতের অভিযোগে মামলা চান্দগাঁও থানায় দায়েরকৃত ইজ্জত নষ্ট মামলায় চার্জশীটভুক্ত রিয়াজ উদ্দিন রানা কি পার পাচ্ছেন? মিথ্যা মামলা করে হয়রানির অভিযোগ তৈয়ব শাহের — পুলিশ সুপারের কাছে লিখিত আবেদন রাউজানে খাদ্যবান্ধব কর্মসূচির আড়ালে হরিলুটের অভিযোগ BNP জামায়াতসহ যে দলগুলো জুলাই সনদে স্বাক্ষর করেন কে এই লাভলী? তালাক কার্যকরের পরেও তালাকদাতার পিছু ছাড়ছেনা! ইকবালের খরিদা সম্পত্তিতে বাধা প্রদানকারী কে এই ইসমাইল! সিটিজি নিউজ

সিলেটে তেলের খনির সন্ধান, দৈনিক মিলবে ৬০০ ব্যারেল

নিউজ ডেস্ক
  • আপডেট টাইম : রবিবার, ১০ ডিসেম্বর, ২০২৩
  • ১২০১ বার পঠিত

সিলেট গ্যাস ক্ষেত্রের ১০ নম্বর কূপে গ্যাসের পাশাপাশি জ্বালানি তেলের সন্ধান পাওয়া গেছে। এখান থেকে দৈনিক ৫০০ থেকে ৬০০ ব্যারেল হারে তেল পাওয়া যাবে বলে জানিয়েছেন বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজসম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ।

রোববার (১০ ডিসেম্বর) সচিবালয়ে সংবাদ সম্মেলন করে তিনি এ ঘোষণা দেন।

সিলেট তামাবিল-জাফলং মহাসড়কের পাশে গোয়াইনঘাট উপজেলার আলীরগাঁও ইউনিয়নের বাঘের সড়ক এলাকায় অবস্থিত এই গ্যাস কূপ।

প্রতিমন্ত্রী জানান, সিলেট-১০ নম্বর গ্যাসকূপে ২ হাজার ৫৭৬ মিটার গভীরতায় খনন সম্পন্ন হয়েছে। কূপটিতে তিনটি স্তরে গ্যাসের উপস্থিতি পাওয়া গেছে। এর মধ্যে সবচেয়ে নিচের স্তরটি ২ হাজার ৫৪০ থেকে ২ হাজার ৫৫০ মিটার পর্যন্ত পরীক্ষা করে ২৫ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাসের প্রবাহ পাওয়া গেছে; যার ফ্লোয়িং প্রেসার ৩ হাজার ২৫০ পিএসআই। গ্যাসের মজুতের পরিমাণ ৪৩ থেকে ১০০ বিলিয়ন ঘনফুট।

এছাড়া ২ হাজার ৪৬০ থেকে ২ হাজার ৪৭৫ মিটার গভীরে আরও একটি ভালো গ্যাস স্তর পাওয়া গেছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘এখানে পরীক্ষা করলে ২৫ থেকে ৩০ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস পাওয়া যাবে বলে আমরা আশা করছি। আর ২ হাজার ২৯০ থেকে ২ হাজার ৩১০ মিটার গভীরেও গ্যাসের উপস্থিতি পাওয়া যায়।

গ্যাস ছাড়াও উপরের দিকে ১ হাজার ৩৯৭ থেকে ১ হাজার ৪৪৫ মিটার গভীরতায় আরও একটি জোন পাওয়া গেছে বলে জানান প্রতিমন্ত্রী।

তিনি বলেন, যেখানে গত শুক্রবার (৮ ডিসেম্বর) পরীক্ষা করে তেলের উপস্থিতি পাওয়া যায়। যার প্রাথমিকভাবে এপিআই গ্রাভিটি ২৯.৭ ডিগ্রি। সেলফ প্রেসারে প্রতি ঘণ্টায় ৩৫ ব্যারেল তেলের প্রবাহ পাওয়া যাচ্ছে। পরীক্ষা সম্পন্ন হলে মোট তেলের মজুত জানা যাবে।

একযোগে উৎপাদন করা হলে এই কূপটি প্রায় ৮ থেকে ১০ বছর সাসটেইন করবে উল্লেখ করে প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘গড় ভারিত মূল্য হিসেবে এর মূল্য প্রায় ৮ হাজার ৫০০ কোটি টাকা। যদি ২০ মিলিয়ন ঘনফুট হারে উৎপাদন করা হয়, তা হলে কূপটি ১৫ বছরেরও বেশি সময় সাসটেইন করবে।’

এর আগে ১৯৮৬ সালে হরিপুরে তেলের অস্থিত্ব পাওয়া গিয়েছিল উল্লেখ করে প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘সেই কূপটির স্থায়িত্ব ছিল পাঁচ বছর। সেখানে গ্রাভিটি পাওয়া গিয়েছিল এপিআই গ্রাভিটি ২৭ ডিগ্রি। এবার যে তেলের মজুত পাওয়া যাচ্ছে। সেই তেল পরীক্ষা-নিরীক্ষার জন্য পরীক্ষাগারে পাঠানো হয়েছে। এর এপিআই গ্রাভিটি ২৯ দশমিক ৭ ডিগ্রি।’

প্রথম দিনে ২ ঘণ্টায় ৭০ ব্যারেলের মতো তেল উত্তোলন করা হয়েছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘তেল উত্তোলন আমরা আপাতত বন্ধ রেখেছি। এটা আরও পরীক্ষা-নিরীক্ষা করতে হবে, মোট মজুতের পরিমাণটা আমরা জানতে পারব। পুরো বিষয়টির বিস্তারিত জানতে আরও চার থেকে পাঁচ মাস সময় লাগবে।’

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
এই ওয়েবসাইটের লেখা ও ছবি অনুমতি ছাড়া অন্য কোথাও প্রকাশ করা সম্পূর্ণ বেআইনি।
Theme Customized BY WooHostBD